কালীগঞ্জে স্বামী সন্তানের অধিকার পেতে আদালতে মামলা

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে স্বামী সন্তানের অধিকার পেতে আদালতে মামলা করেও স্বামী সন্তানের অধিকার পায়নি শাপলা খাতুন নামের এক নারী। শাপলা ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার কমলাপুর গ্রামের মহিদুল ইসলামের মেয়ে। মামলার বিবরণে জানা যায়, পারিবারিকভাবে যশোরের চৌগাছা উপজেলার হাাকিমপুর গ্রামের গোলাম সিদ্দিক খানের ছেলে জসিম উদ্দিনের সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের সংসারে সাবিহা নামের একটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। বিয়ের কয়েক বছর পর স্বামী জসিম উদ্দিন বিদেশ যায়। এসময় তার বিদেশ যাওয়ার জন্য শশুরবাড়ির থেকে ৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকা প্রদান করে। বিদেশ যাওয়ার পর থেকে স্ত্রী সন্তানের সাথে ােগাযোগ বন্ধ করে দেয়। এসময় জসিমের মা-বাবা শাপলার উপর নির্যাতন শুরু করে। এরমধ্যে স্বামী বিদেশ থেকে বাড়ি ফিরে আসে। বাড়ি এসে গোপনে গাাজীপুরের কাপাশিয়ায় দ্বিতীয় বিয়ে করে। দ্বিতীয় বিয়ের পর ঘটনাটি জানাজানি হলে শাপলা খাতুনকে তালাক দেয়। এরপর শাপলা

স্বামী সন্তানের অধিবকার ও পাওনা দেনমোাহর এবং বিদেশ যাওয়ার সময় ৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ফেরত পাইবার জন্য মামলা করে। মামলা করার প্রায় চার বছর অতিবাহিত হলে কোন বিচার পাইনি শাপলা।

শাপলা খাতুন জানান, আমাার স্বামী বিদেশ যাওয়ার সময় বাবার বাড়ির গরু ছাগল বিক্রি করে এবং জমি বন্ধক রেখে ৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। বিদেশ থেকে ফিরে আমাকে না জানিয়ে অন্যত্রে বিয়ে করে। বিসয়টি জানাজানির পর আমি প্রতিবাদ করলে আমাকে তালাক দেয়। আমি আমাার পাওনাা টাকা ও সন্তানের অধিকার ফিরে পেতে চাই।